হারারেতে সতীর্থরা খেলেছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ। আর দেশের হয়ে টি-টোয়েন্টির সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ঢাকায় নেমে পড়েছেন ফিট হয়ে ওঠার যুদ্ধে। আপাতত দেড় থেকে দু’মাস চলবে এভাবেই।
ইনজুরি থেকে সেরে উঠতে জিম্বাবুয়ে থেকে দেশে ফিরেই কাজ শুরু করেছেন তামিম ইকবাল। পুরোপুরি ফিট হতে ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ সময় লাগবে তার। দুই ধাপে পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় অংশ নেবেন ওয়ানডে অধিনায়ক। প্রতি সপ্তাহে তার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করবেন বিসিবি চিকিৎসক।
তামিম ইকবালের পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার শুরুতে চলবে হালকা ব্যায়াম। এরপর ধীরে ধীরে বাড়বে মাত্রা। বিসিবি সূত্র জানিয়েছে এমনটা।
তাদের মতে, তামিমের কাজটাকে যদি দু’ভাগে ভাগ করা হয়, তাহলে প্রথম অংশে কম ইমপ্যাক্ট যুক্ত অ্যাক্টিভিটি দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ কম রানিং, কম জাম্পিং। কিন্তু যতো সময় যাবে, আস্তে আস্তে ইমপ্যাক্ট বাড়তে থাকবে। ক্লোজড কাইনেটিক চেইনে এক্সারসাইজ করতে থাকবে। হাই ইমপ্যাক্ট অ্যাক্টিভিটি করতে থাকবে। এটা একটা ধারাবাহিক প্রক্রিয়া।
তামিমকে ফিট করাতে বিসিবির ফিজিও ও ট্রেইনার একটা পরিকল্পনা করেছেন। সেটা তামিমের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। তামিমকে এটা বুঝিয়ে বলা হয়েছে। সে অনুযায়ী সে এটা শুরু করাও হয়েছে বলেও বিসিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
হাঁটুর ইনজুরি তামিমকে ভোগাচ্ছে অনেকটা সময়। সেজন্য ডিপিএলের সুপার লিগে ছিলেন বিশ্রামে। খেলতে পারেননি জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টেও। পুরো ওয়ানডে সিরিজে খেলেছেন ঝুঁকি নিয়ে। ছিটকে গেছেন ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ থেকে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী ফিট হয়ে উঠলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হোম সিরিজে আবারও মাঠে ফিরতে পারেন টাইগারদের ওয়ানডে অধিনায়ক।
All Rights Reserved By Fasttv24
Design and Developed By Goodluck iT